| 10 অক্টোবর 2024
English
Skip to content
প্রাণের সাথে প্রাণ মেলানোর স্বপ্ন জেগে থাক
সূচি
সূচি
নীড়
বিশেষ সংখ্যা
অমর মিত্র সংখ্যা
ইরাবতী তৃতীয় বর্ষপূর্তি সংখ্যা
সম্পাদকীয় ইরাবতী বয়ে চলা এক নদীর নাম। বাঁকে বাঁকে যার জমে থাকা অজস্র কথা-উপকথার ভীড়। স্রোতে যার চমকে ওঠে দুস্তর স্বপ্ন। আদিগন্ত ফসলী ক্ষেতে সৃজিত ফসল ঝিকমিক করে ওঠে অপত্য স্নেহের ধারা মানসীর চোখে। সেই মানসী ইরাবতী। ইরাবতী রায়। ০১ মে যাঁর জন্ম হয়েছিল কেবলই নিজেকে বিলিয়ে দেবার জন্যে। ঠিক নদীটির মতো। পৃথিবীর সবকিছু যার কাছে ছিল শ্রদ্ধার, স্নেহের ও ভালোবাসার। হোক সে মানুষ, প্রাণী কিংবা বৃক্ষ। কিশোরী বয়েসেই কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন অসামান্য পিতার ভূমিকা। বটবৃক্ষ যেন। ছায়া দিয়ে, মায়া দিয়ে যত্নে আগলেছেন পরিবার। তাই শুধু নয় আশেপাশের সব মানুষকেও ভালোবেসে তাদের জন্যে করেছেন দুহাতে। এমন কি চাকরী সূত্রে যেখানেই গেছেন মানুষের জন্য তাঁর হাত ছিল অবারিত। ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে পরিবার ও পরিবারের বাইরেও প্রতিটি মানুষকে যেমন স্বপ্ন দেখাতে ভালোবাসতেন তেমনি সবার দেখা স্বপ্নও ছিল তাঁর একান্ত স্বপ্ন আর সেই স্বপ্নপূরণের জন্য ছিল তার অক্লান্ত পরিশ্রম। কোথায় যেন পড়েছিলাম নিঃষ্পাপ মানুষ পৃথিবীতে বেশিদিন থাকেন না। ইরাবতী রায়ও থাকেননি, প্রায় সবার স্বপ্ন পূরণ করেই পাড়ি জমিয়েছেন অনন্তলোকে। তাঁর অবর্তমানে স্মৃতি থেকে গেছে, নীলাঞ্জনে কখনো কখনো সেইসব স্মৃতি মেঘ হয়ে ঝরে পড়ে, কিন্তু সে ফেরে না। অভাব রয়ে যাবে, তার অস্তিত্ব, ত্যাগ ও কথা বয়ে বেড়ানোয় যন্ত্রণা আছে। থাকবে। ইরাবতী রায় বিশ্বাস করতেন, প্রাণের সাথে প্রাণ মেলানোর স্বপ্নে জেগে থাকায়। তাহলে? কত…
ঈদ সংখ্যা ২০২০
ঈদ সংখ্যা ২০২১
m
উৎসব সংখ্যা’২০২১
ছড়া সংখ্যা ২০২২
বাংলাসাহিত্যের আদিসৃষ্টি বা নিদর্শন চর্যাগীতির প্রথম পদটি ছড়ার মূলছন্দ স্বরবৃত্তে লেখা এবং এটি ছন্দ-মিলে রচিত। এই পদটি বাংলাসাহিত্যের আদিছড়া বললেও ভুল হবে না। ১৮৯৯ খ্রিষ্টাব্দে যোগীন্দ্রনাথ সরকার লৌকিক ছড়াকে প্রথম গ্রন্থভুক্ত করেন। ছড়ার রয়েছে কমপক্ষে দেড়হাজার বছরের সুদীর্ঘ ইতিহাস। সাহিত্যের ক্রমবিবর্তনের ইতিহাসে ছড়ার বিকাশ ও উৎকর্ষ আমাদের বারবার চোখে পড়ছে। আদিতে সাহিত্য রচিত হতো মুখে মুখে এবং ছড়াই ছিল সাহিত্যের প্রথম শাখা বা সৃষ্টি। সাহিত্য লেখ্যরূপে পাওয়ার পূর্বে ছড়ায় মানুষ মনের ভাব প্রকাশ করতো। লোকসমাজে ছড়াই ছিল ভাবপ্রকাশের প্রধান মাধ্যম। গদ্যসাহিত্যের আগে তাই কেউ কেউ ছড়াকে লৌকিক সাহিত্য বলে বিবেচিত করেছেন। আবার কেউ কেউ বলেছেন—’ছড়া শিশুদের খেলামেলার কাব্য’। আধুনিক সাহিত্যিকগণ এসব অভিধান মানতে নারাজ। তারা স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন—গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ ও নাটকের মতো ছড়াও সাহিত্যের একটি প্রয়োজনীয় শাখা। এই শাখাটি অন্যান্য শাখার চেয়ে বেশি জনপ্রিয় এবং এর গ্রহণযোগ্যতা সহজেই ধরা পড়ে। বিংশ শতাব্দীর বাংলা সাহিত্যে ছড়ার দুটি ধারা দৃষ্ট হয়। একটি ধারা লোকজ সাহিত্য থেকে উৎসারিত এবং সমাজসচেতনমূলক বক্তব্যে ঋদ্ধ। দ্বিতীয় ধারাটি সুকুমার রায় প্রবর্তিত হাস্যরসাত্মক ছড়া যা অনেক সময় অথর্হীন বা অসংলগ্ন কথামালার বিন্যাস। ফররুখ আহমদ প্রমুখের হাতে এ ধারাটি সমৃদ্ধ হয়েছে। প্রথম ধারাটির আধুনিক কালে যাদের হাতে সমৃদ্ধ হয়েছে অন্নদাশঙ্কর রায় তাদের মধ্যে অন্যতম। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগ এর পর ছড়াচর্চায় সুকুমার রায় ও অন্নদাশঙ্কর রায় — দুই ধারারই প্রভাব ছিল লক্ষণীয়। এই সমাজমনস্ক ছড়ার ধারাটি ক্রমে…
দুই বাংলার গল্প সংখ্যা
শারদ সংখ্যা’২২
সম্পাদকীয় শারদ আবহ প্রকৃতি জুড়ে। নিম্নচাপের কালো মেঘের সম্ভাবনা সরিয়ে জানলা দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ছে ঝলমলে রোদ্দুর। শিউলি ঝরছে টুপটাপ ভোরের বুকে, নীল আকাশে রোদ-মেঘের লুকোচুরি, বাতাসে আনমনা ছাতিমের গন্ধ। দেবীপক্ষের সূচনা হয়ে গেছে। উমা আসবে ঘরে তার পুত্র কন্যাদের হাত ধরে। শারদসাহিত্য এখন আর শরৎ-সাহিত্য নেই, বাণিজ্যিক নানা কারণে তা এখন গ্রীষ্ম-বর্ষার সাহিত্য। নব্য কবি-সাহিত্যিকদের লেখা তো শারদ সংখ্যায় দেখাই যায় না। তাই বর্তমান তরুণ সমাজের মনে শারদসাহিত্যের স্বাদ আকর্ষণ নেই। লেখক-পাঠকদের মেলবন্ধনও নেই। প্রায়শ দেখা যায় প্রকাশিত শারদ সংখ্যাগুলো যেন বঙ্গ সংস্কৃতির ঐতিহ্য রক্ষা করার প্রাণান্তকর চেষ্টা করে চলেছে। কিন্তু মানুষ বিমুখ। যাঁরা সাহিত্য ভালবাসেন, তাঁরা উন্মুখ হয়ে থাকেন শারদ সাহিত্যের জন্য। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ছাপা শারদ সংখ্যার সাথে পাল্লা দিয়ে তাদের হাতে হাতে ডিজিটাল শারদ সংখ্যা। যেখানে খুশি যখন খুশি মোবাইল ফোনেই পড়ে ফেলছে প্রিয় শারদ সংখ্যা। ইরাবতী এই শারদ আবহে আপনাদের জন্য নিবেদন করছে গল্প-উপন্যাস-সাক্ষাৎকার-অনুবাদ সাহিত্য-প্রবন্ধ সহ সাহিত্যের সুবিশাল এক ভাণ্ডার শারদ সংখ্যা ২০২২ এখন কেবল আপনার ক্লিকের অপেক্ষায়। আশা করি ইরাবতীর এই প্রচেষ্টা পাঠকের ভাল লাগবে। ইরাবতী টিমকে সার্বিক সাহায্য ও সহযোগিতা করেছেন লেখক ও সম্পাদক মোহিত কামাল,বিতস্তা ঘোষাল এবং অঞ্জলি সেনগুপ্ত । এই শারদ সংখ্যায় বিশেষ নজর দেয়া হয়েছে ভারতীয় ভাষার অনুবাদ ঘিরে যার সবটা দেখেছেন বিতস্তা ঘোষাল। নিজের সম্পাদিত অনুবাদ পত্রিকার মতোই তিনি…
শারদ অর্ঘ্য ২০২৩
উৎসব সংখ্যা ১৪৩১
সাহিত্য
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
সাক্ষাৎকার
অনুবাদ
অনুবাদিত কবিতা
অনুবাদিত গল্প
অনুবাদিত প্রবন্ধ
খবরিয়া
শিশুতোষ
পুনঃপাঠ
বিনোদন
লোকসংস্কৃতি
সিনেমা
সব
ইতিহাস
গীতরঙ্গ
প্রযুক্তি ও বিস্ময়
পাঠ প্রতিক্রিয়া
খেলাধুলা
ধারাবাহিক
সম্পাদকের পছন্দ
পিডিএফ
ফটোগ্রাফি
টুকিটাকি
জীবন যাপন
ট্রেন্ড
সেল বাজার
অন্য দেয়াল
নিজের কথা
ভিডিও
মূলপাতা
আনুমানিক পঠনকাল:
< 1
মিনিট
Share this:
Tweet
WhatsApp
লেখা পাঠাতে:
[email protected]
error:
সর্বসত্ব সংরক্ষিত