
অভি চক্রবর্তী
লেখার সঙ্গে সংসার বেশ ছোটকাল থেকেই। নাটক লেখা ছাড়াও লিখেছেন নাট্য সম্পর্কিত গদ্য, কবিতা, প্রবন্ধ, এমনকি ব্যক্তিগত অনুভূতির আখ্যানমালা। প্রকাশিত হয়েছে বেশ কিছু নাট্যগ্রন্থ এবং একটি ব্যক্তিগত অনুভূতিমালার আখ্যান।অভির কথায় এই ব্যক্তিগত গদ্য লেখাই আমার মৃত আমিকে বাঁচিয়ে তোলে আবার এই লেখাই আমার উজ্জ্বল জীবিত আমিকে কাফেলার দলের সঙ্গে ভিড়িয়ে দেয়। পছন্দ করেন আলোড়িত জীবনের মধ্যে দিয়ে হেঁটেচলে বেড়াতে।
সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গ সরকার প্রদত্ত শম্ভু মিত্র পুরস্কার (২০১৯) পেয়েছেন অভি। এছাড়াও ধরনী ঘোষ স্মৃতি পুরস্কার(২০০৪), বিগ বাংলা রাইসিং স্টার অ্যাওয়ার্ড (২০১১), বিষ্ণু বসু স্মৃতি সম্মান (২০১৮), রমাপ্রসাদ বণিক স্মারক পুরস্কার(২০১৮) এবং মিনিস্ট্রি অব কালচার থেকে জুনিয়ার ফেলোশিপ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন (২০১৩)। পেয়েছেন প্রচুর অন্যান্য সম্মানও । নির্দেশনার ক্ষেত্রে উল্লেখ্য কাজ 'কন্যা তোর', 'নেমেসিস', 'মরাচাঁদ', 'মৃত্যু ঈশ্বর যৌনতা' ,'রাতবিরেতের রক্তপিশাচ' এবং 'আমি অনুকূল দা আর ওরা'। নাটক লেখা ও নির্দেশনার পাশাপাশি নাট্যমুখ নাট্যপত্রের সম্পাদনা করেন নিয়মিত। চর্চার শুরু এবং চলমানতা বজায় রাখেন নিজস্ব নাট্যদল অশোকনগর নাট্যমুখে।
২০১২ থেকে অভি সর্বক্ষণের নাট্যকর্মের জন্য নিয়োজিত। তার আগে কাজ করেছেন প্রাইভেট ইন্সিওরেন্স কোম্পানিতে প্রায় ছবছর টানা।
