| 20 এপ্রিল 2024
Categories
জীবন যাপন

COVID সুরক্ষা: রেস্তোরাঁ যে যে পন্থাগুলি নিয়েছেন

আনুমানিক পঠনকাল: < 1 মিনিট

করোনায় বদলে গিয়েছে আমাদের জীবনযাত্রা। দীর্ঘদিন লকডাউনের ফলে বদলে গেছে অনেক অভ্যেস। সকলেই এখন অফিসের বদলে বাড়ি বসে কাজে অভ্যস্ত। বন্ধ বিনোদন। এই লকডাউনে সকলেই প্রায় রান্নায় হাত পাকিয়েছেন। এতদিন বন্ধ ছিল রেস্তোরাঁও। নেকে আবার নিরাপত্তার কথা ভেবেও বাইরের খাবার খাননি। রেস্তোরাঁ এবং শপিং মল আবার খুলতে শুরু করেছে। তবে দলে গিয়েছে চেনা ছন্দ। ক্রকারিজের টুংটাং আর নেই। করোনার সংক্রমণের ভয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে বিশেষ ডিসপজেবল প্লেট। মেনুকার্ড আসছে হোয়্যাটসঅ্যাপে। রেস্তোরাঁতে ঢোকার আগে দেহের তাপমাত্রা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। বেঁচে থাকতে আমাদের খেতেই হবে। করোনা পরবর্তী সময়ে সকলের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে বেশিরভাগ রেস্তোরাঁ যে যে পন্থাগুলি নিয়েছেন-

কর্মী প্রশিক্ষণ- খাবারের ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ হল সুরক্ষা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে খাবার বানাতে হবে। কুকিং, প্যাকিং এবং ডেলিভারির ক্ষেত্রে কী কী সতর্কতা নিতে হবে আগে সেই ট্রেনিং দিতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া গাইডলাইন মেনে চলতে হবে। এছাড়াও পিপিই পরে কাজের অভ্যেস করছেন কর্মীরা। হাত ধোওয়া এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা এসব তো থাকছেই।

টেকনোলজির সাহায্য- কোনও একজন বা দুজন মানুষের পক্ষে কিচেন, অতিথি সব কিছু দক্ষভাবে সামলানো মুশকিল। সেক্ষেত্রে যদি লাইভ কিচেনের ব্যবস্থা করা হয় তা হলে কিছুটা সুরাহা হয়। এছাড়াও কর্মীরা যেভাবে নিজেদের হাইজিন মেনে চলছে সেটাও অতিথিদের দেখাতে হবে। প্রতিদিন রেস্তোরাঁর সব কর্মীদের দেহের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা দরকার।

মেনুতে পরিবর্তন-রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এরকম খাবার মেনুতে রাখা দরকার। কারণ এই ভাইরাসের সঙ্গে এখন আমাদের লড়াই করতে হবে। তাই নানারকম জুস বেশি করে মেনুতে রাখা দরকার। রসুন, হলুদ, আদা, লেবু এই কাবার এমনিতেই ইমিউনিটি বাড়ায়। এসব ব্যবহার করে কি কি বানানো যেতে পারে সেদিকে নজর দিতে হবে।

 

 

 

 

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

error: সর্বসত্ব সংরক্ষিত