আনুমানিক পঠনকাল: < 1 মিনিট
কোথায় পৌঁছাবে এটা না ভেবেই শুরু হল দৌঁড়। তুমি জানতে পাহাড়ের কাছে এসে সবাই থেমে যাবে। সংগোপনে তাই চেয়েছিলে বিশ্রাম, ঝুঁকে থাকা অন্ধকারে সবুজ ঝর্ণার পাশে। আমরা কেউ ভাবছিলাম নদী,বনস্তোত্র কারো চিৎকারে। ঈর্ষায় তুমি হাসি হাসি মুখ,গলায় পলাশের মালা। যেন জেনে গেছ,অবান্তর গল্প কে বয়ে নিয়ে শেষে,শুধু ছুঁড়ে দেয় পাতার আড়ালে নিত্যযাপনের খাতা। সেখানে কাগজের মত হাল্কা রোদ নরম আলো, মাথায় পাখিসংহতি; ঘুম এসে পড়ে নিভন্ত শরীরে। শুয়ে বসে আমরা বলেছি শব্দহীন লিমেরিক, বিরতিচিহ্ন ঘুরে দেখেছে স্যানাটোরিয়াম। খসড়া তুলে রাখলে চোখে,কাল কি গান হবে? দুলে দুলে নাচ?
রাতের পোষাক থেকে আত্মার ধ্বনি বহু দূরে হাঁটে। তারাখসা মাঠের ধারে হারায় প্রাচীন ভাষা। জারুলের শাখায় কাটা ঘুড়ি; নদীর মত খাত ভেজা স্বাদ, মাটি মাটি। বেঁচে থাকতে থাকতে আমরা স্বার্থপরতা শিখব না? চমকে তাকাব না সুন্দরে,আকাশের নীচে?
ঋষিণ দস্তিদার।
জন্ম ১৩ জুলাই ১৯৭৫। জন্মশহর চট্টগ্রাম।
সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস, পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বক্ষব্যাধি মেডিসিনে স্নাতকোত্তর; পেশায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। বর্তমানে চট্টগ্রামে কর্মরত।