১৯৫২ – শেষ কোথায়
১৯৫৩ – সাত নম্বর কয়েদী, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য, সাড়ে চুয়াত্তর, কাজরী
১৯৫৪ – সদানন্দের মেলা,অগ্নিপরীক্ষা, ওরা থাকে ওধারে, গৃহপ্রবেশ, অ্যাটম বম্ব, ধূলি, মরণের পারে, অন্নপূর্ণার মন্দির, দেবদাস (হিন্দি)
১৯৫৫ – সাঁঝের প্রদীপ, মেজো বউ, ভালোবাসা
১৯৫৬ – সাগরিকা, ত্রিযামা, আমার বউ, শিল্পী, একটি রাত, শুভরাত্রি
১৯৫৭ – হারানো সুর, পথে হল দেরি, জীবনতৃষ্ণা, চন্দ্রনাথ, মুসাফির (হিন্দি), চম্পাকলি (হিন্দি)
১৯৫৮ – রাজলক্ষ্মী ও শ্রীকান্ত, সূর্যতোরণ, ইন্দ্রাণী
১৯৫৯ – দীপ জ্বেলে যাই, চাওয়া পাওয়া
১৯৬০- হসপিটাল, স্মৃতিটুকু থাক, বোম্বাই কা বাবু (হিন্দি), সরহদ (হিন্দি)
১৯৬১ – সপ্তপদী, সাথীহারা
১৯৬২ – বিপাশা
১৯৬৩ – সাতপাকে বাঁধা, উত্তরফাল্গুনী
১৯৬৪ – সন্ধ্যাদীপের শিখা
১৯৬৬ – মমতা (হিন্দি)
১৯৬৭ – গৃহদাহ
১৯৬৯ – কমললতা
১৯৭০ – মেঘ কালো
১৯৭১ – ফরিয়াদ, নবরাগ
১৯৭২ – আলো আমার আলো, হার মানা হার
১৯৭৪ – শ্রাবণসন্ধ্যা, দেবী চৌধুরানি
১৯৭৫ – প্রিয় বান্ধবী, আঁধি (হিন্দি)
১৯৭৬ – দত্তা
১৯৭৮ – প্রণয়পাশা
এক পলকে সুচিত্রা সেন
বলিউডের প্রথম ছবিতেই তিনি ‘বেস্ট অ্যাক্টর ফিমেল’ ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হন। ছবির নাম ‘দেবদাস’। সুচিত্রা সেন দিলীপকুমারের বিপরীতে পার্বতীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।
উত্তমের সঙ্গে জুটি বেঁধে প্রায় ৩০টি ছবি করেছিলেন সুচিত্রা।
সত্যজিৎ রায়ের পরিকল্পনায় সুচিত্রাই ছিলেন ‘দেবী চৌধুরানী’। সত্যজিতের সঙ্গে এই ছবিটি যদিও হয়নি। তবে অন্য পরিচালকের নির্দেশনায় সুচিত্রাই হয়েছিলেন ‘দেবী চৌধুরানী।’
সুচিত্রা সেন অভিনীত প্রথম বাংলা ছবি ‘শেষ কোথায়।’ ছবিটি মুক্তি পায়নি।