| 19 এপ্রিল 2024
Categories
ইতিহাস

ভারতীয় বৌদ্ধধর্মে ব্রাহ্মণ্যবাদের প্রসারণ । জয়ন্ত ভট্টাচার্য

আনুমানিক পঠনকাল: 5 মিনিট

 

“In the first place it must be recognized that there has never been such as a common Indian culture, that historically there have been three Indias, Brahmanic India, Buddhist India and Hindu India, each with its own culture.”
– B.R. Ambedkar in “The Triumph of Brahmanism”, Dr. Babasaheb Ambedkar: Writings and Speeches, Vol. 3, p.275.
বৈদিক জনগোষ্ঠীর পুরোহিতদের দ্বারা উদ্ভাবিত এবং প্রসারিত ব্রাহ্মণ্যবাদী মতাদর্শ প্রাচীন ভারতে মূলতঃ উচ্চবর্গীয় সমাজে সীমাবদ্ধ থাকলেও, আদি মধ্যযুগে এই মতাদর্শ সমাজের প্রায় সর্বস্তরে প্রসারিত হয়। তৎকালীন মুখ্য প্রচলিত ধর্মের অনুসারীরা এই কালপর্বে ব্রাহ্মণ্যবাদী মতাদর্শ, বিশেষতঃ, এর তিনটি মুখ্য অঙ্গ – বর্ণ ও জাতিপ্রথা, অস্পৃশ্যতা এবং সংস্কারকে (অর্থাৎ, জন্ম, মৃত্যু বা বিবাহের সময় বৈদিক রীতি অনুসারী অনুষ্ঠান) মেনে নিতে শুরু করেন। বৌদ্ধ ও জৈনধর্মের অনুসারীরাও এর ব্যতিক্রম ছিলেন না। কিন্তু, বৌদ্ধ ধর্মের প্রাচীন ঐতিহ্যের কথা চিন্তা করলে এই বিবর্তন সত্যিই আশ্চর্যজনক বলে মনে হয়।
একাদশ শতাব্দী সাধারণাব্দের শেষভাগের ন্যায়দর্শনের আচার্য উদয়ন ছিলেন মিথিলার ব্রাহ্মণ। বৌদ্ধধর্ম ও দর্শনের প্রতি তাঁর তীব্র বিদ্বেষ নিয়ে কয়েকটি লোককথা দীর্ঘদিন প্রচলিত ছিল। তাঁর রচিত অন্যতম উল্লেখনীয় বৌদ্ধদর্শন খণ্ডনকারী গ্রন্থ ‘আত্মতত্ত্ববিবেক’। এই গ্রন্থের অন্তমধ্যযুগের ব্যাখ্যাকার গদাধর ভট্টাচার্যের মতে এর আরেক নাম ‘বৌদ্ধাধিকার’। ‘আত্মতত্ত্ববিবেক’ গ্রন্থের ‘অনুপলম্ভবাদ’ নামক চতুর্থ পরিচ্ছেদে উদয়নের একটি মন্তব্য প্রণিধানযোগ্য:
“নাস্তি এব তদ্দর্শনং যত্র সাংবৃতং ইতি উক্ত্বাপি গর্ভাধানাদ্যন্ত্যেষ্টিপর্যন্তাং বৈদিকীং ক্রিয়াং জনো ন অনুষ্ঠিততি, স্পৃশ্যাস্পৃশ্যাদিবিভাগং বা ন অনুমনুতে, ব্যতিক্রমে চ আচমনাদিস্নানাদিপ্রায়শ্চিত্তং বা ন অনুষ্ঠিততি।”
অনুবাদ: এমন কোন দর্শন নেই, যেখানে, [জগৎকে] সংবৃত (অর্থাৎ, মিথ্যা বা কাল্পনিক) বলা সত্ত্বেও, [ঐ দর্শনের অনুগামীরা] গর্ভাধান থেকে অন্ত্যেষ্টি পর্যন্ত বৈদিক অনুষ্ঠান পালন করে না, [বা,] স্পৃশ্য ও অস্পৃশ্যদের মধ্যে বিভেদ মানে না, [বা, নিয়মের] ব্যতিক্রম হলে আচমন বা স্নান ইত্যাদির অনুষ্ঠান পালন করে [শুদ্ধ হয়] না।
উদয়নের এই মন্তব্য থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় তাঁর সমকালীন, অর্থাৎ, একাদশ শতকের মহাযানী বিজ্ঞানবাদী বৌদ্ধরা, ব্রাহ্মণ্যবাদী মতাদর্শ অনুযায়ী বৈদিক অনুষ্ঠান পালন করতেন ও অস্পৃশ্যতাকে মেনে নিয়েছিলেন। এরও এক শতক পূর্বে, দশম শতাব্দী সাধারণাব্দের শেষভাগের কাশ্মীরের ব্রাহ্মণ দার্শনিক ও আলঙ্কারিক অভিনবগুপ্তের ‘ধ্বন্যালোকলোচন’ গ্রন্থে ‘ব্রাহ্মণশ্রমণন্যায়’ অলঙ্কারধ্বনির উল্লেখ থেকে বোঝা যায়, তাঁর সময়ে বা তার পূর্বেই, বৌদ্ধ শ্রমণরা ব্রাহ্মণ্যবাদী মতাদর্শের প্রভাবে তাঁদের জন্মগত বর্ণ অনুযায়ী বিভাজন মেনে নিয়েছিলেন।
ঠিক কবে থেকে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে ব্রাহ্মণ্যবাদকে স্বীকরণের সূচনা হয়েছিল বা কখন বৌদ্ধ ধর্মে ব্রাহ্মণ্যবাদের আত্তীকরণ পূর্ণতা লাভ করেছিল?
বৌদ্ধধর্মের সূচনাপর্বে ব্রাহ্মণ্যবাদকে সম্ভবতঃ কোন গুরুত্ব দেওয়া হয় নি। বৌদ্ধধর্মের কর্ম ও পুনর্জন্মের ধারণা আদৌ প্রাচীন ব্রাহ্মণ্যবাদী মতাদর্শ থেকে গৃহীত কিনা, এই বিষয়ে সাম্প্রতিককালে কোন কোন আধুনিক বিদ্বান সংশয় প্রকাশ করেছেন। সাধারণাব্দের পূর্ববর্তী শেষ কয়েক শতকে প্রচলিত বৌদ্ধধর্মের প্রাচীন ঐতিহ্যে ব্রাহ্মণ্যবাদী বর্ণ ও জাতির ধারণাকে কখনোই স্বীকৃতি দেওয়া হয় নি, বরঞ্চ বিরোধ করা হয়েছে। পালি ‘তিপিটকে’র ‘সুত্তপিটকে’র অন্তর্গত ‘দীঘনিকায়ে’র ২৭ সংখ্যক সুত্ত, ‘অগ্গঞঞসুত্ত’। এই সুত্তে ব্রাহ্মণদের ব্রহ্মার মুখ থেকে উৎপত্তির বিশ্বাসকে ভ্রান্ত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এই সুত্তে বর্ণিত সৃষ্টিকাহিনী অনুযায়ী, সদৃশ মানুষদের মধ্য থেকে সামাজিক প্রয়োজনবশতঃ প্রথমে ক্ষত্রিয়, তারপর একে একে ব্রাহ্মণ, বৈশ্য ও শূদ্রের উৎপত্তি হয়, এবং সেই কারণে চার বর্ণের মানুষের মধ্যে কোন মৌলিক পার্থক্য নেই। এই সুত্তে যেমন বর্ণপ্রথার বাস্তবতাকে অস্বীকার করা হয় নি, তেমনই চার বর্ণের মধ্যে কোন বৈষম্যকেও স্বীকার করা হয় নি। ‘অগ্গঞঞসুত্তে’ প্রবজ্যাগ্রহণের পূর্বের বর্ণনির্বিশেষে সব শ্রমণদের এক বর্ণনিরপেক্ষ পৃথক অস্তিত্বের কথা উল্লিখিত হয়েছে। পালি ‘তিপিটকে’র ‘সুত্তপিটকে’র খুদ্দকনিকায়ের অন্তর্গত একটি গ্রন্থ ‘সুত্তনিপাত’। ‘সুত্তনিপাতে’র ‘বাসেট্ঠসুত্তে’ জন্মসূত্রে জাতিগত বিভাজন বা ব্রাহ্মণত্ব লাভের ধারণাকে মিথ্যা বলে অভিহিত করা হয়েছে। এই সুত্তে কেবলমাত্র কর্মসূত্রে ব্রাহ্মণত্ব প্রাপ্তি সম্ভব বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রাচীন বৌদ্ধ ঐতিহ্যে শ্রমণদের বর্ণ ও জাতি নিরপেক্ষ অস্তিত্ব থাকলেও এই কালপর্বের গৃহী বৌদ্ধ উপাসকদের মধ্যে সম্ভবতঃ বর্ণ ও জাতিপ্রথার অস্তিত্ব বিদ্যমান ছিল। আধুনিক বিদ্বান লুই রেনু, তাঁর ‘রিলিজিয়নস অফ এনশ্যেন্ট ইন্ডিয়া’ (১৯৫৩) গ্রন্থে এই প্রসঙ্গে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন:
“My view is that the people of India as a whole must always have been Hindu; they did not have to be won back from Buddhism, which, in spite of royal patronage, was from the start more or less confined to monasteries and schools.”
সাধারণাব্দের প্রথম কয়েক শতকের কয়েকটি সংস্কৃত বৌদ্ধ সাহিত্যে ত্রিপিটকের ধারা অনুসরণ করে ব্রাহ্মণ্যবাদী বর্ণ ও জাতিপ্রথার বিরোধসূচক যুক্তি ও মন্তব্য লক্ষ্য করা যায়। অশ্বঘোষের রচনা বলে জ্ঞাত ‘বজ্রসূচী’ (প্রথম শতক সাধারণাব্দ), সর্বাস্তিবাদী বিনয়পিটকে সঙ্কলিত কাহিনীমালা অবলম্বনে রচিত ‘দিব্যাবদান’ (দ্বিতীয় শতক সাধারণাব্দ) গ্রন্থের ৩৩তম কাহিনী ‘শার্দূলকর্ণাবদান’ এবং সৌত্রান্তিক দার্শনিক কুমারলাত রচিত ‘কল্পনামণ্ডিতিকা’ বা ‘দৃষ্টান্তপংক্তি’ (বা ‘কল্পনালঙ্কৃতা’) (তৃতীয় শতক সাধারণাব্দ) গ্রন্থের ৭৭তম কাহিনীতে এই বিরোধের নিদর্শন দেখতে পাওয়া যায়। ‘বজ্রসূচী’ গ্রন্থে ব্রাহ্মণ্যবাদী মতাদর্শ খণ্ডন করার জন্য বৈদিক সাহিত্য, মহাভারত ও মনুস্মৃতি থেকে সংগৃহীত উদ্ধৃতি ব্যবহার করা হয়েছে। জাতিপ্রথার বিরুদ্ধে ‘শার্দূলকর্ণাবদানে’র যুক্তিধারায় ‘বাসেট্ঠসুত্তে’র প্রায় পুনরাবৃত্তি দেখতে পাওয়া যায়। উল্লেখ্য, এই ‘শার্দূলকর্ণাবদান’ অবলম্বন করেই রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘চণ্ডালিকা’ নৃত্যনাট্যটি রচনা করেছেন।
ব্রাহ্মণ্যবাদী মতাদর্শের প্রতি সমর্থনের প্রথম প্রত্যক্ষ নিদর্শন লক্ষ্য করা যায় সাধারণাব্দের ষষ্ঠ শতকে, ভাববিবেক (বা ভাবিবেক) (আনু. ৫০০-৫৭০ সাধারণাব্দ) রচিত মহাযান বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের আচার্য নাগার্জুনের ‘মূলমধ্যমককারিকা’র সংস্কৃত বৃত্তি (অর্থাৎ ব্যাখ্যা) ‘প্রজ্ঞাপ্রদীপ’ গ্রন্থের ‘প্রত্যয়’ নামের প্রথম অধ্যায়ে। এই অধায়ে বলা হয়েছে, আচার্য নাগার্জুনের ‘প্রতীত্য সমুৎপাদ’ তত্ত্ব শিক্ষার পূর্বে শিক্ষার্থীর জন্ম (অর্থাৎ কুল), বয়স, জাতি ও নিবাসস্থান বিচার করার প্রয়োজন। অবলোকিতব্রত (সপ্তম শতক সাধারণাব্দ) ‘প্রজ্ঞাপ্রদীপ’ গ্রন্থের একটি সংস্কৃত টীকা রচনা করেন, বর্তমানে এর কেবল তিব্বতী অনুবাদ বিদ্যমান। ‘প্রজ্ঞাপ্রদীপটীকা’য় ‘প্রজ্ঞাপ্রদীপ’ গ্রন্থের প্রথম অধ্যায়ের এই অংশের ব্যাখ্যায় অত্যন্ত স্পষ্টভাবে লেখা হয়েছে, ‘প্রতীত্য সমুৎপাদ’ তত্ত্ব শুধুমাত্র ব্রাহ্মণ ও ক্ষত্রিয়দের শিক্ষা দেওয়া যাবে, বৈশ্য ও শূদ্রদের নয়। অবলোকিতব্রত, তাঁর এই বক্তব্যের সমর্থনে ‘অবৌদ্ধ’ ধর্মশাস্ত্র থেকে একটি পংক্তি উদ্ধৃত করেছেন। এই পংক্তিটি যে মনুস্মৃতির একটি শ্লোক (৪.৮০), তা এই শ্লোকের আক্ষরিক তিব্বতী অনুবাদ থেকে সন্দেহাতীতভাবে পরিষ্কার। মনুস্মৃতির এই শ্লোকে শূদ্রদের ধর্ম শিক্ষা দিতে নিষেধ করা হয়েছে। অবলোকিতব্রত সম্ভবতঃ প্রথম বৌদ্ধ বিদ্বান, যিনি নিজের বক্তব্যের সমর্থনে কোন বেদানুসারী স্মৃতিগ্রন্থ উদ্ধৃত করেছেন।
‘অহোরাত্রব্রত’ একটি মহাযানী বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের উপাসক অর্থাৎ গৃহীদের চৈত্য উপাসনার অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠান নিয়ে সংস্কৃতে রচিত তিনটি গ্রন্থ পাওয়া গেছে – ‘অহোরাত্রব্রতচৈত্যসেবানুশংসাবদান’, ও দুটি ‘অহোরাত্রব্রতকথা’ একটি গদ্য ও অন্যটি পদ্যে রচিত। লিখনশৈলী থেকে এই গ্রন্থগুলি আদিমধ্যযুগে রচিত বলে মনে করা হয়। ‘অহোরাত্রব্রতচৈত্যসেবানুশংসাবদান’ গ্রন্থের ১৩০-১৩৬ সংখ্যক পংক্তি, পদ্যে লেখা ‘অহোরাত্রব্রতকথা’ গ্রন্থের ১০৮-১১৬ সংখ্যক পংক্তি ও গদ্যে লেখা ‘অহোরাত্রব্রতকথা’ গ্রন্থের দশম অনুচ্ছেদে বিভিন্ন বর্ণ ও জাতির উপাসকদের জন্য পৃথক উপাসনা পদ্ধতির বর্ণনা রয়েছে। গদ্যে লেখা ‘অহোরাত্রব্রতকথা’ গ্রন্থের দশম অনুচ্ছেদে ৩৬ জাতিরও উল্লেখ রয়েছে। এই গ্রন্থগুলির বর্ণনা থেকে বোঝা যায়, সাধারণাব্দের সপ্তম-অষ্টম শতক থেকেই ব্রাহ্মণ্যবাদী বর্ণ ও জাতির ধারণা মহাযান বৌদ্ধ উপাসকদের মধ্যে স্বীকৃত হয়েছিল। সপ্তম শতকে চীনা বৌদ্ধ পরিব্রাজক জুয়ানজাংও (আনু. ৬০২-৬৬৪ সাধারণাব্দ) শতদ্রু নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে ভ্রমণের সময় লক্ষ্য করেছিলেন, স্থানীয় অধিবাসীরা মূলতঃ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হলেও বর্ণ ও জাতিপ্রথা মেনে চলেন।
যদিও ‘প্রজ্ঞাপ্রদীপ’ ও ‘প্রজ্ঞাপ্রদীপটীকা’র একটিমাত্র উদাহরণ থেকে একেবারে স্থির সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া সঠিক নয়, তথাপি, অনুমান করতে অসুবিধা নেই যে, সাধারণাব্দের ষষ্ঠ শতক থেকে মহাযানী বৌদ্ধ মতাবলম্বী বিদ্বান ভিক্ষুদের মধ্যে ব্রাহ্মণ্যবাদী মতাদর্শ মেনে নেবার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। সম্ভবতঃ সপ্তম-অষ্টম শতক সাধারণাব্দ নাগাদ ভারতে প্রচলিত মহাযানী বৌদ্ধ ধর্মে ব্রাহ্মণ্যবাদকে আত্তীকরণের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়ে গেছিল।
তথ্যসূত্র:
১. Ames, W.L. (1993). “Bhāvaviveka’s ‘Prajñāpradīpa’: A Translation of Chapter One: ‘Exmination of Causal Conditions’ (‘Pratyaya’)” in Journal of Indian Philosophy, Vol. 21, No.3 (September 1993). pp.209-259.
২. Bronkhorst, J. (2011). Buddhism in the Shadow of Brahmanism. Leidan: Brill.
৩. Bronkhorst, J. (2017). “Brahmanism: its place in ancient Indian Society” in Contributions to Indian Sociology, Vol.51, Issue 3. Los Angeles: Sage Publications. pp.361-369.
৪. Dvivedin, V. and Dravida, L.S. (ed.)(1939). Udayanācārya Ātmatattvaviveka. Calcutta: Royal Asiatic Society of Bengal. p.885.
৫. Handurukande, R. (2000). Three Sanskrit Texts on Caitya Worship in Relation to Ahorātravrata. Tokyo: The International Institute for Buddhist Studies.
৬. Ingalls, D.H.H., Masson, J.M. and Patwardhan, M.V. (tr.)(1990). The Dhvanyāloka of Ānandavardhana with the Locana of Abhinavagupta. Cambridge, Massachusetts: Harvard University Press. p.81.
৭. Mukhopadhyaya, S. (ed.)(1954). The Śārdūlakarṇāvadāna. Santiniketan: Viśvabharati.
৮. Mukhopadhyaya, S. (1960). The Vajrasūcī of Aśvaghoṣa, A Study of Sanskrit Text and Chinese Version. 2nd edition. Santiniketan: Viśvabharati
৯. Omvedt, G. (2003). Buddhism in India: Challenging Brahmanism and Caste.New Delhi: Sage Publications.
১০. Renou, L. (1953). Religions of Ancient India. London: The Athlone Press, University of London. p.100.
১১. Ruegg, D.S. (2008). The Symbiosis of Buddhism with Brahmanism/ Hinduism in South Asia and of Buddhism with ‘Local Cults’ in Tibet and the Himalayan Region. Vienna: Verlag der Osterreichische Akademie der Wissenschaften.
১২. শীলভদ্র, ভিক্ষু (অনু.)(১৯৪১). সুত্ত নিপাত. কলিকাতা: মহাবোধি সোসাইটি. পৃ.১২৩-১৩৩.
১৩. Walshe, M. (1995). The Long Discourses of the Buddha: A Translation from the Pali. Boston: Wisdom Publications. pp.407-415.
১৪. Watters, T. (1904). On Yuan Chwang’s Travels in India 629-645 A.D. London: Royal Asiatic Society. p.299.

One thought on “ভারতীয় বৌদ্ধধর্মে ব্রাহ্মণ্যবাদের প্রসারণ । জয়ন্ত ভট্টাচার্য

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

error: সর্বসত্ব সংরক্ষিত