পুনঃপাঠ
পুনর্পাঠ সম্পাদকের পছন্দ গল্প: বেলী । বুলবুল চৌধুরী
আনুমানিক পঠনকাল: 6 মিনিটলেখার টেবিলে বসি রাতের বেলায়। ঘর আলাদা। সবদিনেই যে বিশেষ গতি পাই, তা নয়। কখনও কখনও কাটাকুটি হয় প্রবল। আবার পাতার পর…
পুনর্পাঠ: হাটগামারিয়ার আয়না । বুদ্ধদেব গুহ
আনুমানিক পঠনকাল: 10 মিনিটবাসটা ধুলো উড়িয়ে চলে গেল। ওরা তিন জনে বাস থেকে নামল। সঙ্গে আরও জনাচারেক স্থানীয় লোক। ফিরতে করতে এগারোটা হল। ওরা সাতসকালে…
ইরাবতী পুনর্পাঠ ছোটগল্প: জয়নাল । সমরেশ বসু
আনুমানিক পঠনকাল: 8 মিনিটজয়নাল আমার বন্ধু। সে থাকত, দোলাইগঞ্জ স্টেশনে পুবে, তিন মাইল দূরে।…বিলান দেশ, তাই ছমাস সে আসত পায়ে হেঁটে, ছমাস নৌকায়। যখন হেঁটে…
পুনর্পাঠ: বাঙালী মুসলমানের মন | আহমদ ছফা
আনুমানিক পঠনকাল: 24 মিনিট‘শহীদে কারবালা’ পুঁথিতে কবি কারবালার যুদ্ধে শহীদ হজরতের দৌহিত্র হজরত হোসেনের মস্তকসহ ঘাতক সীমারের দামেস্ক যাত্রা অংশটি রচনা করতে যেয়ে তাঁর কল্পনাশক্তির…
এইদিনে: সেলিনা হোসেনের ছোটগল্প ইরাবতী
আনুমানিক পঠনকাল: 5 মিনিটওর নাম জিসেলা। অন্য মেয়েদের ওকে ওই নামে ডাকতে শুনেছি। এভাবে ওর নাম আমার জানা। ওর অপূর্ব চোখ দারুণ সুন্দর। ভীষণ বুদ্ধিদীপ্ত।…
গল্প: অন্ধ শ্রীবিলাসের অনেক দিনের একদিন । সোমেন চন্দ
আনুমানিক পঠনকাল: 9 মিনিটআশেপাশে অনেক লোকজন, তারা শুনতে পেলে কী মনে করবে, হয়তো ভিড় জমাবে এসে এই রাতে, বিন্দু ভয় পেয়ে গেল। সে তাড়াতাড়ি শ্রীবিলাসের কাছে এল, হাঁটু গেড়ে বসল, তার হাত ধরে বললে, চুপ চুপ! কেন অমন করছ? এই দ্যাখো, আমি একটুও ভয় পাই না তোমাকে।…
ইরাবতী পুনর্পাঠ: রাজার জন্মদিন । রমেশচন্দ্র সেন
আনুমানিক পঠনকাল: 7 মিনিট (মধ্যযুগের কাহিনী) প্রথমে ছিল বার জন রাজ-বন্দী, প্রত্যেকেই যুবক, সকলেই সম্ভ্রান্ত বংশীয়। প্রতি বৎসর রাজার জন্মদিনে এক একজন করিয়া…
পুনর্পাঠ: চন্দনেশ্বরের মাচানতলায় । শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়
আনুমানিক পঠনকাল: 15 মিনিটআমাদের এখান থেকে কলকাতার ট্রেন আরও বাইশ মিনিটের ছুট দিয়ে তবে একটা নদীর সামনে গিয়ে থামে। তার ওপারেই বাদা। অনেকে বলে লাট…
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের গল্প : টোপ
আনুমানিক পঠনকাল: 15 মিনিটসকালে একটা পার্সেল এসে পৌঁছেছে। খুলে দেখি একজোড়া জুতো। না, শত্রুপক্ষের কাজ নয়। একজোড়া জুতো পাঠিয়ে আমার সঙ্গে রসিকতার চেষ্টাও করেনি কেউ।…
হুমায়ূন আহমেদ এর গল্প – আনন্দ বেদনার কাব্য
আনুমানিক পঠনকাল: 5 মিনিট‘রিক্তশ্রী পৃথিবী’র শেষ কবিতাটি সম্পর্কে বলি। শেষ কবিতাটির নাম_ ‘মাগো’। কবিতাটি নূরুন্নাহার খানমকে নিয়ে লেখা। ফুটনোট থেকে জানতে পারি, মৃত্যুর আগের রাতে সে যখন রোগযন্ত্রণায় ছটফট করছিল তখন তার অসহায় বাবা এই কবিতাটি লিখে এনেছিলেন মেয়েকে কিঞ্চিৎ ‘উপশম’ দেবার জন্যে। কবিতাটি ক্ষুদ্র এবং রচনাভঙ্গি অন্য কবিতার মতোই কাঁচা। কিন্তু প্রতিটি শব্দ চোখের গহীন জলে লেখা বলেই বোধকরি কবিতাটি দুঃখী বাবার মতোই হাহাকার করে উঠে। সেই হাহাকার বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ছাড়িয়ে চলে যায় অদেখা সব ভুবনের দিকে।…