মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইমপিচড
বারবার সংবিধানকে অমান্য করা। ক্ষমতার সুযোগ নিয়ে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনের বিরুদ্ধে তদন্ত করতে ইউক্রেনের উপর চাপ তৈরি করা। দিনের পর দিন কংগ্রেসের দৈনন্দিন কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করা। বহুদিন ধরেই তাঁর বিরুদ্ধে এসেছিল ক্ষমতার অপব্যবহারের নানারকম অভিযোগ। এই সমস্ত অভিযোগের কারণেই ইমপিচড হলেন আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁকে ইমপিচ করা হবে কিনা তাই নিয়ে বুধবার হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস, দীর্ঘ ১১ ঘন্টা ধরে আমেরিকার দুই রাজনৈতিক দল ডেমোক্র্যাট এবং রিপাবলিকানদের মধ্যে বিতর্ক চলেছিল। তবে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটই ট্রাম্পের ইমপিচমেন্টে সমর্থন করে। প্রেসিডেন্ট পদ থেকে তাঁকে অপসারণ করা হবে কিনা, সেই সিদ্ধান্ত এখন সেনেটের হাতে। সেখানেও যদি পুপলার বা সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট ট্রাম্পকে সরানোর পক্ষে থাকে, তাহলে পুনারায় নির্বাচনের সময় তাঁকে সরে দাঁড়াতে হবে। এর আগেও দু’জন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইমপিচড হয়েছিলেন। ১৮৬৮ এবং ১৯৯৮ সালে ইমপিচড হয়েছিলেন যথাক্রমে অ্যান্ড্রু জনসন এবং বিল ক্লিনটন।
